বেশ কয়েকটি গ্রামে হয়না দুর্গা বন্দনা। কৃষি প্রধান এলাকা হওয়ায় লক্ষ্মী বন্দনায় মেতে ওঠেন এই এলাকার সাধরণ মানুষ। মূলত তারকেশ্বরের জগন্নাথ পুর, রানাবাঁধ, বেলবাঁধ এলাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই লক্ষ্মী উৎসব । এই ছোট্ট জনপদে ১৬ টি পুজোর আয়োজন করা হয় বিভিন্ন পুজো কমিটির উদ্যোগে। প্রতিটি পুজো মণ্ডপ বৈচিত্র্য পূর্ণ । বিশেষ উল্লেখ্য এই অঞ্চলের প্রতিমার মুখশ্রী।
স্থানীয় বাসিন্দা সৈকত কুন্ডু জানান, গ্রামের অধিকাংশ মানুষ এই কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত। যাদের মধ্যে সিংহভাগই ধান চাষী তাই সকলে মিলেই মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। আগে সাবেকি পুজো হতো কিন্তু যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এখন থিমের পুজো করা হচ্ছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে এই এলাকার লক্ষ্মী পুজোয় থিমের বৈচিত্র এতটাই আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে যে কারণে শুধু হুগলি জেলা নয় পার্শ্ববর্তী জেলা হাওড়া, বর্ধমান সহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে বহু মানুষের সমাগম হয়। ছয় দিন ধরে চলে মেলা।
এক কথায় শারদ উৎসবের রেশ কে ধরে রেখে লক্ষ্মী গ্রাম রানাবাঁধের এই কয়েক দিনের উৎস ব মুখরতা যেন বলে যায় শেষ হয়েও হইল না শেষ।
তথ্যসূত্র ও ছবি: প্রলিপ্ত টিম